আমরা সবাই জানি, কুকুর,বিড়াল বা অন্যান্য বহু
পশুপাখির শ্রবণশক্তি, ঘ্রাণশক্তি বা দৃষ্টিশক্তি
মানুষের তুলনায় অনেক বেশী। এই ঘ্রাণশক্তির
সাহায্যেই কুকুর অপরাধী কে শনাক্ত করতে পারে।
বাদুড় অন্ধকারেও দিব্যি খাবার সংগ্রহ করতে
পারে বা শকুনীরা দূর আকাশ থেকেও নীচের
খাবার লক্ষ্য করতে পারে।
বিজ্ঞানীরা আরও দেখেছেন ভূমিকম্প বা
প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের আগে ভূ-চৌম্বকত্ব
বা বায়ুমন্ডলের যে পরিবর্তন হয়, তা
সহজেই বুনো পশুপাখিদের উপলব্ধিতে
আসে। ফলে প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময়
তাদের মধ্যে এক ধরনের চাঞ্চল্য লক্ষ্য
করা যায়। পাখিরা খাঁচা ভেঙে ফেলার
চেষ্টা করে। পশুরা বন ছেড়ে পালাতে
থাকে। কুকুর বিড়ালরা কাঁদতে থাকে।
তাই বলা যায় কুকুর বিড়ালের অস্বাভাবিক
ধরনের কান্না কোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের
ইঙ্গিত বহন করে। সুতরাং এই প্রথা সম্পূর্ণ
অবৈজ্ঞানিক নয়।
পশুপাখির শ্রবণশক্তি, ঘ্রাণশক্তি বা দৃষ্টিশক্তি
মানুষের তুলনায় অনেক বেশী। এই ঘ্রাণশক্তির
সাহায্যেই কুকুর অপরাধী কে শনাক্ত করতে পারে।
বাদুড় অন্ধকারেও দিব্যি খাবার সংগ্রহ করতে
পারে বা শকুনীরা দূর আকাশ থেকেও নীচের
খাবার লক্ষ্য করতে পারে।
বিজ্ঞানীরা আরও দেখেছেন ভূমিকম্প বা
প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের আগে ভূ-চৌম্বকত্ব
বা বায়ুমন্ডলের যে পরিবর্তন হয়, তা
সহজেই বুনো পশুপাখিদের উপলব্ধিতে
আসে। ফলে প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময়
তাদের মধ্যে এক ধরনের চাঞ্চল্য লক্ষ্য
করা যায়। পাখিরা খাঁচা ভেঙে ফেলার
চেষ্টা করে। পশুরা বন ছেড়ে পালাতে
থাকে। কুকুর বিড়ালরা কাঁদতে থাকে।
তাই বলা যায় কুকুর বিড়ালের অস্বাভাবিক
ধরনের কান্না কোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের
ইঙ্গিত বহন করে। সুতরাং এই প্রথা সম্পূর্ণ
অবৈজ্ঞানিক নয়।
No comments:
Post a Comment